ভুমিকা:

১২ জুন ২০৫৪, আজকের দিনটা মানব জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ন। আজকে বিজ্ঞানীরা সময় কে জয় করতে চলেছেন। প্রায় ৪০ বছর আগের ১ জন সাধারন ব্লগারের-এর ১টি দর্শন গাণিতিক ভাবে প্রমান হয়েছে।
তত্বটি হচ্ছে- সময় হচ্ছে অতি-বিস্তৃত ১ মাত্রার সুপার-ডাইমেনশন। সময় মোটেও চলমান নয়। বরং সৃষ্টি-জগতের প্লাটফর্ম। সময়ের পটভুমির উপরেই এই মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে। আর শক্তি বা বল হচ্ছে ২ মাত্রার, ৩ মাত্রার নয় । শক্তির মাত্রা ২ হওয়ায় এটি দরকার মত কনা বা তরঙ্গ রূপ নিতে পারে। এর বস্তু ৩ মাত্রার। বিজ্ঞানীরা ৪ মাত্রার স্পেস-টাইম এর ক্তহা বলেন, এটা ঠিক না। সময় আর বস্তু(স্পেস) আলাদা।
এত সাধারন বলে বিজ্ঞানীরা অনেক বছর এটার কোন গুরুত্বই দেয় নাই। আজকে তাঁরা গাণিতিক ভাবে দেখিয়েছেন যে কিভাবে এই অতি-বিস্তৃত সুপার-ডাইমেনশন এ চলতে হয়। এখন শুধু টাইম ম্যাশিন বানানো বাকি। আর তারপর মানুষই হবে মহাবিশ্বে একছত্র অধিপতি।
.
.পরেরকথা:
১৮ মার্চ ২১১৪, দীর্ঘ ৬০ বছর প্রচেষ্টার পর ১ টি কার্যকর টাইম মেশিন তৈরী হয়েছে। আজকে এটির হিউমেন ট্রায়াল হবে।
.
শেষের কথাঃ
হিউমেন ট্রায়ালে টাইম মেশিনটি প্রায় ৪ ম্যাগা টন টিএনটি এর সমপরিমাণ শক্তি শষন করে চালু হল। তারপর, ... কোন ক্লু না রেখে ভেনিস হয়ে গেলো!!!
মেশিনটি যে পরিমাণ শক্তি এবজরভ করেছিল তা ঢাকা শহরের অর্ধেক গায়াব করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট, কিন্তু এটি কোন চিহ্ন না রেখে ভেনিস হয়ে গেছে!!!
বিজ্ঞানীরা ধারনা করছেন এটা আসলে কোন টাইম মেশিন হয় নাই, মেশিনটি কোনভাবে এনার্জি ড্রেইন করছে, ফলে শক্তির + / - একশনের কারনে এটি পুরপুরি গায়েব হয়ে গেছে।
প্রজেক্ট টাইম মেশিন বাতিল করা হয়েছে।
.
শুরুর কথা
এক দল গবেষক উত্তর মেরুতে ১ খন্ড এসবেসড-সিটে পেয়েছেন তাদের পরিক্ষায় এটির বয়স ১ মিলিয়ন বছরেরও বেশি। এতে খুবই বিকৃত লেটিনে কিছু লেখা আছে। অবশ্য প্রত্নতাত্তিকরা এই সিটকে ভুয়া বলে রায় দিয়েছেন। সিটের লেখাটি নিম্নরূপ –
“আমি জানি না আমার এই বার্তা কেউ কখনও পাবে কি না। টাইম মেশিন আমাকে সময়ের ডাইমেনশন-এ ঠিকমতই নিয়ে এসেছে। আমরা এর নাম দিয়েছিলাম নো-ভয়(No-VOY)। এখানে এসে দেখলাম এখানে আমার মত আরো অনেকে এসেছে। কিছু এসেছে আমারই মত টাইম মেশিনে চড়ে। কিন্তু অধিকাংশ-ই এসেছে টাইম মেশিন ছাড়াই আজব কোন উপায়ে, এদের দেখে মনে হয় যেন ঘুমাচ্ছে। এরা হঠাত আসছে আবার হঠাতই গায়েব হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা যারা টাইম-মেশিনে এসেছি তারা ফেরার কোন পথ দেখছি না। আর হ্যা, আমরা সব দেখতে পারছি। বিগ-বেং আর কেয়ামত ২ টাই দেখতে পারছি। এর মাঝের সবও। আমার টাইম-মেশিনের ১ টি এসবেসড সিটে লেটিন ভাষায় বার্তা-টা লিখে ..."
সিট থেকে এর বেশি পাঠোদ্ধার করা যায় নাই।

১২ জুন ২০৫৪, আজকের দিনটা মানব জাতির জন্য খুবই গুরুত্বপুর্ন। আজকে বিজ্ঞানীরা সময় কে জয় করতে চলেছেন। প্রায় ৪০ বছর আগের ১ জন সাধারন ব্লগারের-এর ১টি দর্শন গাণিতিক ভাবে প্রমান হয়েছে।
তত্বটি হচ্ছে- সময় হচ্ছে অতি-বিস্তৃত ১ মাত্রার সুপার-ডাইমেনশন। সময় মোটেও চলমান নয়। বরং সৃষ্টি-জগতের প্লাটফর্ম। সময়ের পটভুমির উপরেই এই মহাবিশ্ব গঠিত হয়েছে। আর শক্তি বা বল হচ্ছে ২ মাত্রার, ৩ মাত্রার নয় । শক্তির মাত্রা ২ হওয়ায় এটি দরকার মত কনা বা তরঙ্গ রূপ নিতে পারে। এর বস্তু ৩ মাত্রার। বিজ্ঞানীরা ৪ মাত্রার স্পেস-টাইম এর ক্তহা বলেন, এটা ঠিক না। সময় আর বস্তু(স্পেস) আলাদা।
এত সাধারন বলে বিজ্ঞানীরা অনেক বছর এটার কোন গুরুত্বই দেয় নাই। আজকে তাঁরা গাণিতিক ভাবে দেখিয়েছেন যে কিভাবে এই অতি-বিস্তৃত সুপার-ডাইমেনশন এ চলতে হয়। এখন শুধু টাইম ম্যাশিন বানানো বাকি। আর তারপর মানুষই হবে মহাবিশ্বে একছত্র অধিপতি।
.
.পরেরকথা:
১৮ মার্চ ২১১৪, দীর্ঘ ৬০ বছর প্রচেষ্টার পর ১ টি কার্যকর টাইম মেশিন তৈরী হয়েছে। আজকে এটির হিউমেন ট্রায়াল হবে।
.
শেষের কথাঃ
হিউমেন ট্রায়ালে টাইম মেশিনটি প্রায় ৪ ম্যাগা টন টিএনটি এর সমপরিমাণ শক্তি শষন করে চালু হল। তারপর, ... কোন ক্লু না রেখে ভেনিস হয়ে গেলো!!!
মেশিনটি যে পরিমাণ শক্তি এবজরভ করেছিল তা ঢাকা শহরের অর্ধেক গায়াব করে দেয়ার জন্য যথেষ্ট, কিন্তু এটি কোন চিহ্ন না রেখে ভেনিস হয়ে গেছে!!!
বিজ্ঞানীরা ধারনা করছেন এটা আসলে কোন টাইম মেশিন হয় নাই, মেশিনটি কোনভাবে এনার্জি ড্রেইন করছে, ফলে শক্তির + / - একশনের কারনে এটি পুরপুরি গায়েব হয়ে গেছে।
প্রজেক্ট টাইম মেশিন বাতিল করা হয়েছে।
.
শুরুর কথা
এক দল গবেষক উত্তর মেরুতে ১ খন্ড এসবেসড-সিটে পেয়েছেন তাদের পরিক্ষায় এটির বয়স ১ মিলিয়ন বছরেরও বেশি। এতে খুবই বিকৃত লেটিনে কিছু লেখা আছে। অবশ্য প্রত্নতাত্তিকরা এই সিটকে ভুয়া বলে রায় দিয়েছেন। সিটের লেখাটি নিম্নরূপ –
“আমি জানি না আমার এই বার্তা কেউ কখনও পাবে কি না। টাইম মেশিন আমাকে সময়ের ডাইমেনশন-এ ঠিকমতই নিয়ে এসেছে। আমরা এর নাম দিয়েছিলাম নো-ভয়(No-VOY)। এখানে এসে দেখলাম এখানে আমার মত আরো অনেকে এসেছে। কিছু এসেছে আমারই মত টাইম মেশিনে চড়ে। কিন্তু অধিকাংশ-ই এসেছে টাইম মেশিন ছাড়াই আজব কোন উপায়ে, এদের দেখে মনে হয় যেন ঘুমাচ্ছে। এরা হঠাত আসছে আবার হঠাতই গায়েব হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু আমরা যারা টাইম-মেশিনে এসেছি তারা ফেরার কোন পথ দেখছি না। আর হ্যা, আমরা সব দেখতে পারছি। বিগ-বেং আর কেয়ামত ২ টাই দেখতে পারছি। এর মাঝের সবও। আমার টাইম-মেশিনের ১ টি এসবেসড সিটে লেটিন ভাষায় বার্তা-টা লিখে ..."
সিট থেকে এর বেশি পাঠোদ্ধার করা যায় নাই।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন